শীতের মৌসুম মানেই খেজুর গুড়। শীত শুরু হলেই বাঙালি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে খেজুরের গুড়ের জন্য। শীতকালে এই গুড়ের স্বাদ বাঙালির কাছে অপরিহার্য। আমাদের দেশে খেজুরের রস থেকে এই গুড় তৈরি হয়।
শীতের শুরুতে, গুড় দিয়ে তৈরি পিঠা, পুলি, পায়েস, মিষ্টান্ন বাঙালির খাবারের টেবিলে বিশেষ স্থান দখল করে নেয়। খেজুরের গুড় তার নিজস্ব গন্ধ ও স্বাদের জন্য খুবই জনপ্রিয়। পিঠা-পায়েসসহ বেশিরভাগ শীতকালীন খাবারে এটি ব্যবহৃত হয়, যা খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু। বিশেষত, পায়েসে খেজুরের গুড় দিলে তার স্বাদ একেবারে বদলে যায়।
খাঁটি খেজুরের গুড় চেনার উপায়:
খাঁটি খেজুরের গুড় চেনার উপায় কিছু সাধারণ লক্ষণের মাধ্যমে জানা যায়:
- গাঢ় বাদামি রং খাঁটি গুড়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য। যদি হলুদ বা চকচকে হয়, তবে বুঝতে হবে রাসায়নিক মিশ্রণ রয়েছে।
- খাঁটি গুড় মিহি ও নরম হয়, আর ভেজাল গুড় শক্ত ও দানাদার হয়ে থাকে।
- পুরনো বা ভেজাল গুড়ের স্বাদ নোনতা বা তিতা হতে পারে।
আরফি শপের খেজুরের ঝোলা গুড় কেন খাবেন:
- সম্পূর্ণ নিজেদের তত্ত্বাবধানে প্রস্তুত করা।
- রাজশাহী থেকে সরাসরি সংগ্রহিত খেজুরের রস।
- স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রস্তুত করা ১০০% খাঁটি ও প্রাকৃতিক গুড়।
- কোনো ধরনের রাসায়নিক বা কৃত্রিম মিশ্রণ ব্যবহার করা হয়নি।
- স্বাস্থ্যসম্মত প্যাকেজিং ও সরাসরি কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে সরবরাহ করা।
খেজুরের ঝোলা গুড়ের উপকারিতাঃ
- এতে রয়েছে প্রাকৃতিক ভিটামিন ও মিনারেল, যা ত্বকের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
- লিভারকে ডিটক্সিফাই করতে সহায়ক।
- ঠাণ্ডাজনিত সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।
- গুড় হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে।
- আয়রন সমৃদ্ধ, যা রক্তস্বল্পতা দূর করতে পারে।
- প্রিমেনস্ট্রুয়াল সিনড্রোম (PMS) সমস্যায় উপকারী।
- রক্তে গ্লুকোজের স্তর হঠাৎ বাড়তে দেয় না, ফলে এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভালো বিকল্প হতে পারে।
খেজুরের গুড় সংরক্ষণের উপায়ঃ
খাঁটি খেজুরের গুড় সঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে দীর্ঘদিন ভালো থাকে। গুড়কে রোদে শুকিয়ে এয়ারটাইট পাত্রে সংরক্ষণ করুন। দীর্ঘ সময় সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজের ডিপে রাখতে পারেন। ফাঙ্গাস দেখা দিলে রোদে বা তাপে গরম করে তা মুক্ত করা যায়।
☎️ বিস্তারিত জানতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা ফোন করুনঃ m.me/aarphishop
📳 09697430832
Whatsapp 💬
+8801735690832
Reviews
There are no reviews yet.